ইন্টারনেট ব্যবহারের সুবিধাগুলি : বর্তমান যুগ তথ্যপ্রযুক্তির যুগে ইন্টারনেট ব্যবস্থা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ইতিহাসের তথ্য সংগ্রহের ক্ষেত্রে ইন্টারনেটের ব্যবহারের সুবিধা অনেক। ইন্টারনেট ব্যবহারের সুবিধা: ১) তথ্য সংগ্রহ সহজ : অতি সহজে ঘরে বসে দুনিয়ার প্রায় যাবতীয় তথ্য সংগ্রহ করা যায়। ২) তথ্য সংগ্রহ দ্রুত হয় : ইঞ্জিনের সাহায্যে প্রয়োজনীয় তথ্য দ্রুত খুঁজে বের করা যায়। ৩) তথ্য সংগ্রহে স্বল্প ব্যয় : প্রচুর অর্থ ব্যয় না করে বই না কিনে অতি সামান্য অর্থের বিনিময় ডাটা ব্যবহার ওরে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সংগ্রহ করা যায়। ৪) পৃথিবীর বিখ্যাত লাইব্রেরী ব্যবহার : ঘরে বসেই সারা পৃথিবীর অনলাইন লাইব্রেরী থেকে দুষ্প্রাপ্য মূল গ্রন্থ কিংবা রিপোর্ট সংগ্রহ করা যায়। ইন্টারনেট ব্যবহারের অসুবিধা : উপরোক্ত সুবিধার সত্বেও ইন্টারনেট ব্যবহারের কিছু অসুবিধাও আছে : ১) যথার্থতা যাচাই করা কঠিন, ২) বিভ্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা, ৩) তথ্য চুরি হওয়ার ভয়, ৪) সাম্প্রতিকতম ও দুর্মূল্য তথ্য সহজলভ্য নয় ইত্যাদি। সুতরাং সবকিছুর মত ইন্টারনেট ব্যবস্থারও সুবিধা-অসুবিধা দুই-ই আছে। তাই অসুবিধার বিষয়ে সচেতন থেকে এই ব্যবস্থা
অথবা টীকা লেখা:- সাঁওতাল বিদ্রোহ উনবিংশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধে যে সমস্ত উপজাতি বিদ্রোহ হয়েছিল ।তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো সাঁওতাল বিদ্রোহ। ব্রিটিশ সরকারের উপনিবেশিক শাসন বজায় রাখার জন্য, ব্রিটিশ সরকার যে সমস্ত ভূমি সংস্করণ করেছিল তার প্রভাব ভারতীয় উপজাতিদের মধ্যে ব্যাপক ভাবে প্রতিফলিত হয়েছিল। তাই শেষ পর্যন্ত 1855 খ্রিস্টাব্দে সাঁওতালরা বিদ্রোহ করতে বাধ্য হয় । যা সাঁওতাল বিদ্রোহ নামে পরিচিত। সাঁওতাল বিদ্রোহের কারণ বিহারের রাজমহল থেকে পশ্চিমবঙ্গে বিস্তীর্ণ অঞ্চলের শান্তিপ্রিয় সাঁওতালরা বিভিন্ন কারণে ব্রিটিশদের উপর রেগে গিয়েছিল। যা হলো নিম্নরুপ:- ক) জমির উপর ব্রিটিশদের অধিকার :- সাঁওতালরা জঙ্গল পরিষ্কার করে জমি তৈরি করে চাষবাস শুরু করলে । ব্রিটিশ সরকার সাঁওতালদের কাছে এমন বিপুল হারে রাজস্বের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। যা সাঁওতালরা জমি ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়। খ) সাঁওতালদের সর্বস্বান্ত :- ব্রিটিশ সরকার ভূমিরাজস্ব ছাড়াও অন্যান্য কর ও ঋণের দায়ভার সাঁওতালদের উপর চাপিয়ে দেয় । ফলে সাঁওতালরা সর্বস্বান্ত হয়ে পড়ে। গ) সাঁওতালদের ঋণগ্রস্ত :- 50 থেকে 500 হরে