এদেশে পাশ্চাত্য শিক্ষা বিস্তারে খ্রিস্টান মিশনারিদের প্রধান উদ্দেশ্য কি ছিল? পাশ্চাত্য শিক্ষা বিস্তারে খ্রিস্টান মিশনারিদের প্রধান উদ্দেশ্য পাশ্চাত্য শিক্ষা বিস্তারে মিশনারিদের উদ্দেশ্য ভারতে পাশ্চাত্য শিক্ষা বিস্তারে খ্রিস্টান মিশনারীদের প্রধান উদ্দেশ্য ছিল : খ্রিস্ট ধর্মের প্রচার ও প্রসার ঘটানো? পাশ্চাত্য শিক্ষার বিস্তার ও নারী শিক্ষার প্রসার ঘটানো। বিভিন্ন প্রকার সামাজিক ও কুসংস্কার ও গোঁড়ামি দূর করা। ------------xx------------- এ বিষয়ে বিকল্প প্রশ্ন সমূহ : ১) খ্রিস্টান মিশনারীরা ভারতে পাশ্চাত্য শিক্ষার বিস্তার চেয়েছিলেন কেন? ২) ভারতের পাশ্চাত্য শিক্ষার প্রসারে খ্রিস্টান মিশনারিদের আগ্রহের কারণ কি ছিল? ৩) খ্রিস্টান মিশনারিরা কোন উদ্দেশ্যে পাশ্চাত্য শিক্ষার প্রসার ঘটিয়েছিলেন? পাশ্চাত্য শিক্ষা সংক্রান্ত অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন : উডের ডেসপ্যাচ কী ? উডের নির্দেশনামার গুরুত্ব কী ? হার্ডিঞ্জের ঘোষণার গুরুত্ব কী ? ' চুইয়ে পড়া নীতি' বলতে কী বোঝ ? কাকে কেন পাশ্চাত্য শিক্ষার ম্যাগনাকার্টা বলা হয় ? ডেভিড হেয়ার স্মরণীয় কেন ? রাধাকান্ত দেব স্মরণীয় কেন ? পাশ্চা...
সাঁওতাল বিদ্রোহের কারণ ও ফলাফল আলোচনা করো অথবা টীকা লেখা : সাঁওতাল বিদ্রোহ উনবিংশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধে যে সমস্ত উপজাতি বিদ্রোহ হয়েছিল, তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল সাঁওতাল বিদ্রোহ। ব্রিটিশ সরকারের উপনিবেশিক শাসন বজায় রাখার জন্য, ব্রিটিশ সরকার যে সমস্ত ভূমি সংস্করণ আইন পাশ করেছিল, তা ভারতীয় উপজাতিদের ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করেছিল। তাই শেষ পর্যন্ত ১৮৫৫ খ্রিস্টাব্দে সাঁওতালরা বিদ্রোহ করতে বাধ্য হয়, যা সাঁওতাল বিদ্রোহ নামে পরিচিত। সাঁওতাল বিদ্রোহের কারণ বিহারের রাজমহল থেকে পশ্চিমবঙ্গের বিস্তীর্ণ অঞ্চলের শান্তিপ্রিয় সাঁওতালরা বিভিন্ন কারণে ব্রিটিশদের উপর ক্ষুব্ধ হয়েছিল— ক) জমির উপর ব্রিটিশদের অধিকার:- সাঁওতালরা জঙ্গল পরিষ্কার করে জমি তৈরি করে চাষবাস শুরু করলে ব্রিটিশ সরকার সাঁওতালদের কাছে বিপুল হারে রাজস্বের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। ফলে সাঁওতালরা জমি ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়। খ) সাঁওতালদের সর্বস্বান্ত : ব্রিটিশ সরকার ভূমিরাজস্ব ছাড়াও অন্যান্য কর ও ঋণের দায়ভার সাঁওতালদের উপর চাপিয়ে দেয়। ফলে সাঁও...