ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর ব্যারাকপুর সেনানিবাসের ৩৪ নং নেটিভ ইনফ্যানট্রির সিপাহি ছিলেন মঙ্গল পান্ডে।
মঙ্গল পান্ডে বিদ্রোহ :
এনফিল্ড রাইফেল হল ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর ব্যবহৃত একধরণের বন্দুক। এই বন্দুকের টোটার খোলসটি দাঁত দিয়ে কেটে রাইফেলে ভরতে হয়। গুজব ছড়ায়, এই টোটায় হিন্দু ও মুসলিম সিপাহিদের ধর্ম নষ্ট করার জন্য গরু ও শূকরের চর্বি মিশিয়ে তৈরি করা হয়েছে। ফলে উভয় ধর্মের সিপাহিরা এই বন্দুক ব্যবহার করতে অস্বীকার করে।
মহাবিদ্রোহের বিদ্রোহের প্রথম শহীদ :
ব্রিটিশ সরকার জোরাজুরি করলে ১৮৫৭ ২৯ মার্চ মঙ্গল পান্ডে বিদ্রোহ ঘোষণা করে। এই অপরাধে তাকে গ্রেপ্তার করা হয় এবং বিচারে ফাঁসি দেওয়া হয়। এই খবর ছড়িয়ে পড়লে সারা ভারতের বিভিন্ন সেনানিবাসে বিদ্রোহ ছড়িয়ে পড়ে। শুরু হয় মহাবিদ্রোহ। তিনিই হলেন এই মহাবিদ্রোহের বিদ্রোহের প্রথম শহীদ।
মঙ্গল পান্ডে সরনীয় কেন
উত্তরমুছুন