উনিশ শতকে আধুনিক বিজ্ঞান চর্চার প্রসারে বসুবিজ্ঞান মন্দির গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করেছিল। আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু ১৯১৭ সালে কলকাতায় এই সংস্থাটি গড়ে তোলেন।
বসু বিজ্ঞান মন্দির প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্য :
ইংল্যান্ডের রয়েল সোসাইটির অনুকরণে জগদীশচন্দ্র বসু ভারতে এই বিজ্ঞান গবেষণাগার টি গড়ে তোলার সিদ্ধান্ত নেন। উদ্দেশ্য হল বিজ্ঞানের অগ্রগতি ও জ্ঞানের প্রসার ঘটানো।
বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখা স্থাপন :
উদ্ভিদবিদ্যার সাথে সাথে পদার্থবিদ্যা রসায়ন মাইক্রোবায়োলজি বায়োকেমিস্ট্রি বায়োফিজিক্স পরিবেশ বিজ্ঞান ইত্যাদি বিষয়েও এখানে গবেষণা শুরু হয়।
উদ্ভিদের প্রাণের অস্তিত্ব প্রমাণ :
জগদীশচন্দ্র বসুর উদ্ভিদের উদ্দীপনা সংক্রান্ত কাজ, যা আজ সিস্টেম জীববিদ্যা নামে পরিচিত, এই বিজ্ঞানকেন্দ্রকে খ্যাতির শিখরে নিয়ে গিয়েছিল। এখানেই তিনি প্রমাণ করেছিলেন যে গাছের চেতনা আছে, সে কষ্ট বা যন্ত্রণা পায়।
বৈজ্ঞানিক যন্ত্র আবিষ্কার :
উদ্ভিদের উত্তেজনা উত্তেজনার বেগ মাপার যন্ত্র রিজোনাষ্ট রেকর্ডার বৃদ্ধি মাপার যন্ত্র ক্রেস্কোগ্রাফ এবং অন্যান্য যন্ত্র যেমন ফটো মিটার,স্ফিগমোগ্রাফ ইত্যাদি যন্ত্র আবিষ্কার করে তিনি খ্যাতি লাভ করেন।
অন্যান্যদের আবিষ্কার :
ইনস্টিটিউটে গবেষণা করেছেন এবং বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কারে অবদান রেখেছেন শম্ভু নাথ দে(কলেরা টক্সিন আবিষ্কারক), জগদীশ চন্দ্র বসুর ভাগ্নে দেবেন্দ্র মোহন বসু (ফটোগ্রাফিক ইমালসন প্লেট সংক্রান্ত গবেষণা), গোপালচন্দ্র ভট্টাচার্য, শ্যামদাস চ্যাটার্জী প্রমুখ।
বলাবাহুল্য ভারতের বিজ্ঞান চর্চা ও গবেষণার উন্নয়নে বসু বিজ্ঞান মন্দিরের অবদান অপরিসীম। এই প্রতিষ্ঠানের হাত ধরেই ভারতে বিজ্ঞানের গবেষণা চর্চা নতুন ধারায় প্রবাহিত হয় এবং ইনস্টিটিউটটি ভারত তথা এশিয়ায় খ্যাতির শীর্ষস্থান অধিকার করে।
বসু বিজ্ঞান মন্দির প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্য :
ইংল্যান্ডের রয়েল সোসাইটির অনুকরণে জগদীশচন্দ্র বসু ভারতে এই বিজ্ঞান গবেষণাগার টি গড়ে তোলার সিদ্ধান্ত নেন। উদ্দেশ্য হল বিজ্ঞানের অগ্রগতি ও জ্ঞানের প্রসার ঘটানো।
বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখা স্থাপন :
উদ্ভিদবিদ্যার সাথে সাথে পদার্থবিদ্যা রসায়ন মাইক্রোবায়োলজি বায়োকেমিস্ট্রি বায়োফিজিক্স পরিবেশ বিজ্ঞান ইত্যাদি বিষয়েও এখানে গবেষণা শুরু হয়।
উদ্ভিদের প্রাণের অস্তিত্ব প্রমাণ :
জগদীশচন্দ্র বসুর উদ্ভিদের উদ্দীপনা সংক্রান্ত কাজ, যা আজ সিস্টেম জীববিদ্যা নামে পরিচিত, এই বিজ্ঞানকেন্দ্রকে খ্যাতির শিখরে নিয়ে গিয়েছিল। এখানেই তিনি প্রমাণ করেছিলেন যে গাছের চেতনা আছে, সে কষ্ট বা যন্ত্রণা পায়।
বৈজ্ঞানিক যন্ত্র আবিষ্কার :
উদ্ভিদের উত্তেজনা উত্তেজনার বেগ মাপার যন্ত্র রিজোনাষ্ট রেকর্ডার বৃদ্ধি মাপার যন্ত্র ক্রেস্কোগ্রাফ এবং অন্যান্য যন্ত্র যেমন ফটো মিটার,স্ফিগমোগ্রাফ ইত্যাদি যন্ত্র আবিষ্কার করে তিনি খ্যাতি লাভ করেন।
অন্যান্যদের আবিষ্কার :
ইনস্টিটিউটে গবেষণা করেছেন এবং বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কারে অবদান রেখেছেন শম্ভু নাথ দে(কলেরা টক্সিন আবিষ্কারক), জগদীশ চন্দ্র বসুর ভাগ্নে দেবেন্দ্র মোহন বসু (ফটোগ্রাফিক ইমালসন প্লেট সংক্রান্ত গবেষণা), গোপালচন্দ্র ভট্টাচার্য, শ্যামদাস চ্যাটার্জী প্রমুখ।
বলাবাহুল্য ভারতের বিজ্ঞান চর্চা ও গবেষণার উন্নয়নে বসু বিজ্ঞান মন্দিরের অবদান অপরিসীম। এই প্রতিষ্ঠানের হাত ধরেই ভারতে বিজ্ঞানের গবেষণা চর্চা নতুন ধারায় প্রবাহিত হয় এবং ইনস্টিটিউটটি ভারত তথা এশিয়ায় খ্যাতির শীর্ষস্থান অধিকার করে।
বিকল্প প্রশ্ন :
- টিকা লেখ : জগদীশচন্দ্র বসু ও বসুবিজ্ঞান মন্দির। (প্রশ্নের মান - ৪)
অন্যান্য প্রশ্ন :
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন