বাংলা তথা ভারতের জাতীয়তা বোধের বিকাশে স্বামী বিবেকানন্দের 'বর্তমান ভারত' গ্রন্থটি গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে।
স্বামী বিবেকানন্দ তাঁর গ্রন্থে দেশবাসীকে পাশ্চাত্যের অনুকরণ বাদ দিয়ে ভারত মাতার মুক্তির জন্য কাজ করতে আহবান করেন। তিনি বলেন, মানুষ জন্ম থেকেই মায়ের জন্য বলি প্রদত্ত। দেশবাসীকে স্বদেশপ্রেমের আদর্শে দীক্ষিত করতে গিয়ে তিনি বলেন, “বল ভাই - ভারতের মৃত্তিকা আমার স্বর্গ, ভারতের কল্যাণ আমার কল্যাণ”।
‘বিবেকানন্দের রচনা বিপ্লবীরা রীতিমতো পাঠ করে’ - সিডিশন কমিশনের রিপোর্টে (১৯১৮) বলা এই বক্তব্যই প্রমাণ করে জাতীয়তাবাদ বিকাশে বিবেকানন্দের ভূমিকা কতটা গুরুত্বপূর্ণ। এই বক্তব্যের সমর্থনে মেলে অরবিন্দ ঘোষের কথায়, 'বিবেকানন্দ আমাদের জাতীয় জীবনের গঠন কর্তা'।
ঐতিহাসিক আর. জি. প্রধান এ কারণেই তাঁকে 'ভারতীয় জাতীয়তাবাদের জনক' বলে অভিহিত করেছেন।
বিকল্প প্রশ্ন :
- জাতীয়তাবাদী ভাবধারার বিকাশে বর্তমান ভারত গ্রন্থের গুরুত্ব।
- কে কাকে কেন ভারতীয় জাতীয়তাবাদের জনক বলেছেন?
- বর্তমান ভারত কার লেখা? তিনি কীভাবে ভারতীয় জাতীয়তাবাদী ভাবধারকে উজ্জীবিত করেছেন?
- বাংলা তথা ভারতের জাতীয়তা বোধের বিকাশে স্বামী বিবেকানন্দের 'বর্তমান ভারত' গ্রন্থটি কতটা অবদান রেখেছে?
অন্যান্য প্রশ্ন : প্রশ্নের মান - ৮ (পনের-ষোলো বাক্যে উত্তর দাও)। নিচের লিঙ্ক-এ ক্লিক করো। - বাংলা তথা ভারতের জাতীয়তা বোধের বিকাশে স্বামী বিবেকানন্দের 'বর্তমান ভারত' গ্রন্থটি কতটা অবদান রেখেছে?
- বাংলা তথা ভারতের জাতীয়তা বোধের বিকাশে স্বামী বিবেকানন্দের 'বর্তমান ভারত' গ্রন্থটি কতটা অবদান রেখেছে?
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন